প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকসহ দুই সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে ফুলকোর্ট সভা আহ্বান করেছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। আগামী সোমবার ৪ নভেম্বর বিকেল সাড়ে ৩টায় সুপ্রিম কোর্টের প্রশাসনিক ভবন-৪ এর দোতলায়
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় গঠন সংক্রান্ত প্রস্তাবনা আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আজ রোববার এতথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতেই ছিল। ১৯৭৫ সালে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা চালু হলে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের কাছ থেকে সরিয়ে চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির হাতে নেওয়া হয়।
বিচারপতিদের অপসারণসংক্রান্ত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় রিভিউ চেয়ে করা আবেদন পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। শুনানি শেষে আজ রোববার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এই রায় দেন। এর ফলে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল
বিচারপতিদের অপসারণ-সংক্রান্ত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় রিভিউ চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শুরু হয়েছে। আজ সোমবার সকালে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান রিভিউ শুনানি শুরু করেন। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানির জন্য কার্যতালিকায় আবেদনটি ১
বিচারপতিদের অপসারণ–সংক্রান্ত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় রিভিউ চেয়ে করা আবেদনের শুনানি হবে কাল রোববার। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চে এই বিষয়ে শুনানির জন্য কার্যতালিকায় আবেদনটি ১ নম্বর ক্রমিকে রয়েছে।
অবকাশকালীন ছুটি শেষে ২০ অক্টোবর থেকে বিচারকাজ পরিচালনার জন্য সুনির্দিষ্ট বিচারিক এখতিয়ার দিয়ে ৫৪টি হাইকোর্ট বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে প্রধান বিচারপতিসহ বিচারপতি রয়েছেন ৬ জন। ২১ অক্টোবর থেকে আপিল বিভাগে দুটি বেঞ্চে বিচারিক কার্যক্রম চলবে।
উচ্চ আদালতের হাইকোর্ট বিভাগের কয়েকজন বিচারপতিকে ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার পর থেকে একে একে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দেখা করেন ছয় বিচারপতি
আদালতের কার্যক্রম চলাকালে এক আইনজীবীর সঙ্গে হাইকোর্ট বিভাগের এক বিচারপতির কথা নিয়ে হট্টগোল হয়েছে। এ বিষয়ে প্রধান বিচারপতির কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয় আইনজীবীদের পক্ষ থেকে। পরে ওই বেঞ্চ পুনর্গঠন করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান ও চার সদস্য শপথ গ্রহণ করেছেন। আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাঁদের শপথবাক্য পাঠ করান...
সমাজে বিরাজমান অন্যায় ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে সবাইকে সাম্প্রদায়িক সংকীর্ণতার ঊর্ধ্বে এসে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। বিশেষ করে আইন পেশার সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে ন্যায়ের পথে থেকে যাবতীয় অন্যায়, অবিচার, বৈষম্যের বিরুদ্ধে বিরতিহীনভাবে কাজ করার মাধ্যমে সমাজে মানবাধিকার, শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হতে হব
প্রধান বিচারপতির বাসভবনকে পুরাকীর্তি হিসেবে সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ১৯ হেয়ার রোডস্থ ওই বাসভবনকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণার জন্য এরই মধ্যে কার্যক্রমও শুরু করেছে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে অনাকাঙ্ক্ষিত ক্ষয়ক্ষতির পরিপ্রেক্ষিতে
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। আজ বুধবার বেলা আড়াইটা থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির খাস কামড়ায় এই বৈঠক হয়।
শপথ নিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ২৩ বিচারপতি। আজ বুধবার বেলা ১১টার পর তাঁদের শপথবাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ...
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের মতো বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব তৈরি করে শিগগিরই আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার পর বিচার বিভাগে গুণগত পরিবর্তন আনতে বিচারকদের যোগ্যতার ভিত্তিতে পদায়ন নিশ্চি
৩৬ জুলাই থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে কেউ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেছেন, ‘২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৩৬ জুলাই (৫ আগস্ট) পর্যন্ত চার হাজারের বেশি মানুষ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়ে